ঈদুল আজহার আগে-পরে সড়ক-মহাসড়কে ৩১৯টি দুর্ঘটনায় ৩৯৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৭৭৪ জন। রেল ও নৌপথ মিলিয়ে দুর্ঘটনায় মারা গেছেন মোট ৪৪০ জন। আর সব মিলিয়ে আহত হয়েছেন ৭৯১ জন। গত ঈদুল আজহার তুলনায় সড়ক দুর্ঘটনা ২৪.৭৬ শতাংশ এবং নিহতের সংখ্যা ৩১.৪১ শতাংশ বেড়েছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের প্রতিবেদনে উঠে আসা এ তথ্য জানান সমিতির মহাসচিব মোজ্জাম্মেল হক চৌধুরী।
যাত্রী কল্যাণ সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের সদস্যরা বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, আঞ্চলিক দৈনিক ও অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদ মনিটরিং করে দুর্ঘটনার তথ্য নিয়ে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, করোনা না থাকার কারণে এবারের ঈদে বেশি মানুষের যাতায়াত হয়। রাজধানী থেকে ১ কোটি ২০ লাখ এবং ৪ কোটি মানুষ আন্তঃজেলায় যাতায়াত করেছে। এছাড়া এবারের ঈদে সবচেয়ে বেশি ভাড়া নৈরাজ্য হয়েছে এবং ৪ ঘণ্টার যাত্রা ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টা সময় লেগেছে।